Youtube এ ভিডিও টি দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন

কোভিড বিধির অজুহাতে, রাষ্ট্র যে লকডাউন সমেত নানা বিধিনিষেধ জন মানুষের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে, সেই বিধিনিষেধ এড়িয়ে স্বাভাবিক জনজীবনে ফেরার বাধ্যবাধকতা হিসেবে রাষ্ট্র আবার ভ্যাক্সিন দেওয়া নিয়ে জোরাজুরি করছে। প্রথমে একটা, তারপর দুটো, এখন শোনা যাচ্ছে প্রতি ছ মাসে একবার বুস্টার ডোজ নিতে হবে। একদিকে কোর্টে সরকার হলফনামা দিচ্ছে যে ভ্যাক্সিন বাধ্যতামূলক নয়, এবং ভ্যাক্সিন এর ভিত্তিতে জন জীবনে বিভাজন করা সরকারি নীতি নয়। আবার আদতে নানা সরকারি সংস্থার বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ভ্যাক্সিন কে বাধ্যতামূলক করে তুলছে। শিক্ষাক্ষেত্রে, কর্মক্ষেত্রে। একটা এমন ভাইরাস যার সংক্রমণে ৮৫ % ক্ষেত্রে বা তারও ওপরে কোনো অসুখ হয়না, ১০ % ক্ষেত্রে বা তারও ওপরে কোনো গুরুতর অসুখ হয়না, তাকে নিয়ে জন জীবনে আতংক ছড়িয়ে জন জীবন কে রুদ্ধ করে বড় বড় পুজিপতিদের লাভের সুবিধা করে দেওয়ার চেষ্টা মানুষ ধরে ফেলেছে। মানুষ বিরক্ত হয়েছে রাষ্ট্রের অযৌক্তিক নিদান এ।
ছাত্রছাত্রীরা, শিক্ষক-শিক্ষিকারা, এবং অন্যান্য বহু পেশার মানুষজন আজ তাই পথে নেমেছে। একসাথে গলা মিলিয়ে অধিকার আদায়ের দাবী জানাচ্ছে -
বিনাশর্তে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় খুলতে হবে,
বিনাশর্তে গনপরিবহন এবং জনজীবনের অন্যান্য অংশকে স্বাভাবিক রাখতে হবে।