জনস্বাস্থ্য মোর্চা
Peoples Alliance for Public Health
আমাদের অনুসরণ করুন:

Select your language

  • বাংলা
  • English
  • প্রথম পাতা
  • বোঝাপড়া
    • আমাদের কথা
    • মতামত
    • বিশেষজ্ঞর চোখে
    • অধিকার
  • যৌথতা
    • প্রতিরোধ
    • সংহতি
  • সম্মেলন, সভা, সেমিনার
    • ঘোষণা
    • কর্মসূচী
    • গঠনতন্ত্র
    • সম্মেলন
    • সভা
    • সেমিনার
  • জনস্বাস্থ্য মোর্চা সম্পর্কে
    • কেন জনস্বাস্থ্য মোর্চা
    • যোগাযোগ
    • কাজের রিপোর্ট
Menu
  • প্রথম পাতা
  • বোঝাপড়া
    • আমাদের কথা
    • মতামত
    • বিশেষজ্ঞর চোখে
    • অধিকার
  • যৌথতা
    • প্রতিরোধ
    • সংহতি
  • সম্মেলন, সভা, সেমিনার
    • ঘোষণা
    • কর্মসূচী
    • গঠনতন্ত্র
    • সম্মেলন
    • সভা
    • সেমিনার
  • জনস্বাস্থ্য মোর্চা সম্পর্কে
    • কেন জনস্বাস্থ্য মোর্চা
    • যোগাযোগ
    • কাজের রিপোর্ট

সরকারি হাসপাতালের বহির্বিভাগের সমীক্ষার প্রাথমিক রিপোর্ট

বিজয়গড় ও বাঘা যতীন রাজ্য সাধারন হাসপাতালে বহির্বিভাগে সমীক্ষা চালিয়ে প্রাপ্ত প্রাথমিক কিছু তথ্য।

দক্ষিণ কলকাতার দুটি সরকারি হাসপাতালে প্রাথমিক সমীক্ষা থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জনস্বাস্থ্য মোর্চা'র একটি রিপোর্ট। আরও কিছুটা সময় গেলে হাসপাতাল দুটির উপর নির্ভরশীল মানুষদের মধ্যে ধারাবাহিক ভাবে কাজ করে গেলে মোটামুটি একটি ছবি হয়তো আমরা বুঝতে পারবো। এটি সেই কাজেরই একটি ছোট অংশ।

বিস্তারিত পড়ুন...

পরিবেশ রক্ষা করার কর্পোরেট নিদান : মুনাফা আদায় এবং জলবায়ু নিয়ন্ত্রণের নীল নক্সা

চাষের জমি, পানীয় জল, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল, ভূগর্ভস্থ খনিজ - প্রকৃতির সমস্ত সম্পদ বহুজাতিক কোম্পানিদের কাছে মুনাফাদায়ী পণ্য মাত্র, তারা পরিবেশ রক্ষার পরোয়া করে না।  কর্পোরেটদের নির্ধারণ করা উন্নয়নের যে মডেল আমাদের দেশে/ রাজ্যে বহাল রয়েছে তাতে পারমাণবিক শক্তির মতো বিপজ্জনক বিদ্যুৎ উৎপাদন পদ্ধতি বর্তমানে 'ক্লিন এনার্জি' বা পরিবেশ বান্ধব শক্তির তকমা পাচ্ছে! পাশাপাশি কর্পোরেট ও বিভিন্ন রাষ্ট্রের যুদ্ধবাজ সরকারদের হাতে কৃত্রিম জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি হয়ে উঠেছে সাম্প্রতিকতম যুদ্ধাস্ত্র। আমাদের রাজ্যসভায় হওয়া আলোচনা থেকে জানা যাচ্ছে যে ভারতের হাতে জলবায়ু নিয়ন্ত্রণের প্রযুক্তি ভালভাবেই মজুত রয়েছে। অভাব রয়েছে কেবল কর্পোরেট মুনাফার হিসাবের বাইরে বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনার। প্রকৃতি পরিবেশকে রক্ষা করার বদলে কর্পোরেট ঔদ্ধত্য জলবায়ুকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, কারণ জলবায়ু নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে যে কোন জায়গার বাসিন্দাদের জীবন-জীবিকা-খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

বিস্তারিত পড়ুন...

তিলোত্তমা এক চলমান আন্দোলনের নাম

 
আজ দুই মাস পার করেও তিলোত্তমা সুবিচার পায় নি। আজ একথা সকলের কাছে পরিষ্কার যে তিলোত্তমার মৃত্যু একটি প্রাতিষ্ঠানিক হত্যা ছিল। তিলোত্তমার ধর্ষণ ও হত্যার কারণ স্বাস্থ্যক্ষেত্রে দুর্নীতি, কালোবাজারি, সিন্ডিকেট রাজ শাসকদল, পুলিশ, প্রশাসন, আমলা, কর্পোরেট সকলেই এই অশুভ চক্রে যুক্ত। রাজ্য বা কেন্দ্র কোন প্রশাসনের থেকেই সুবিচার যে সহজলভ্য নয় তা আজ মানুষের কাছে স্পষ্ট। রাজ্যের মানুষ গত দুই মাসে এই মাফিয়াচক্রের বিরুদ্ধে এক স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। এই জনজাগরণকে সংগঠিত করে উভয় সরকারের কাছে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার এক ধারাবাহিক সংস্কারের দাবি আমাদের রাখতে হবে। এই আন্দোলনের প্রাথমিক দাবি সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবায় সরকার - প্রশাসন - কর্পোরেট সিন্ডিকেট যে অরাজকতার সৃষ্টি করেছে তা অবিলম্বে বন্ধ করে চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী ও রোগীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে।

বিস্তারিত পড়ুন...

তিলোত্তমা আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে WBJDF লেখা জনস্বাস্থ্য মোর্চার খোলা চিঠি

গতকাল ২৭শে সেপ্টেম্বর WBJDF এর ডাকা গণ কনভেনশনে তিলোত্তমা আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে জনস্বাস্থ্য মোর্চা উপস্থিত ছিল। আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের নেতৃত্বের হাতে আমরা আমাদের বক্তব্য লিখিত আকারে পৌঁছে দিয়েছি। আমাদের লেখা খোলা চিঠিটি এই পোস্টের সঙ্গে দেওয়া রয়েছে।
আন্দোলনের ৫০ দিন পার করে আমরা দেখছি রাজ্য বা কেন্দ্র কোন প্রশাসনের থেকেই সুবিচার সহজলভ্য নয়। তিলোত্তমার জন্য সুবিচার ছিনিয়ে আনতে, সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবার অরাজকতার সমাপ্তি ঘটাতে আমাদের আজ এক বৃহত্তর জনস্বাস্থ্য আন্দোলনের ডাক দিতে হবে। চিকিৎসক, স্বাস্থ্য কর্মী ও আপামর জনগণকে সংঘবদ্ধ হয়ে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার আমূল সংস্কারের দাবিগুলো জোরদার করতে হবে। তবেই প্রতিটি প্রান্তিক রোগী বিনামূল্যে যুক্তিপূর্ণ স্বাস্থ্য পরিষেবা পেতে পারেন। একমাত্র সেদিন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বা হাসপাতালে ডাক্তার, চিকিৎসক বা রোগী ও তাঁর পরিবার সুরক্ষা পাবেন। সেই লক্ষ্যে আমাদের সকলের এই তিলোত্তমা আন্দোলন জারি থাকবে।

বিস্তারিত পড়ুন...

তিলোত্তমা ২.০

তিলোত্তমা আন্দোলনের দ্বিতীয় পর্ব শুরু হল। আন্দোলনের প্রথম পর্বের ৪০ দিনের অভিজ্ঞতা আমাদের শিখিয়েছে মানুষের সম্মিলিত কলরবের জোয়ারে শাসকের প্রতিরোধে চিড় ধরে, ক্ষমতার মুখোশ খুলে যায়। আমরা বুঝেছি যে তিলোত্তমার প্রাতিষ্ঠানিক খুনের ন্যায়বিচার পেতে হলে এবং রাজ্যের সমস্ত তিলোত্তমাকে সুরক্ষিত রাখতে হলে এই গণআন্দোলন আমাদের চালিয়ে নিয়ে যেতে হবে। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ও স্বাস্থ্য শিক্ষা ক্ষেত্রে যে জঘন্য দুর্নীতি, থ্রেট কালচার ও সরকারি পরিসরকে ব্যবহার করে বিভিন্ন বেআইনি কার্যকলাপের পরিমন্ডল আমাদের রাজ্যে তৈরি হয়েছে সেই সিন্ডিকেট রাজকে উপড়ে ফেলতে হলে আমাদের আন্দোলনকে ব্যাপকতর রূপ দিতে হবে।

বিস্তারিত পড়ুন...

স্বাস্থ্য মাফিয়া চক্রের বিরুদ্ধে গ্রাম মফস্বলে জন্যস্বাস্থ্য আন্দোলন গড়ার আহ্বান

তিলোত্তমার জাস্টিসের দাবি আজ এক বৃহত্তর আন্দোলনের রূপ নিয়েছে। এই স্বতঃস্ফূর্ত জনজাগরণকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া আজ সময়ের দাবি।

বিস্তারিত পড়ুন...

শিল্পী : দেবাশিস দত্ত

দিনরাত সব একাকার, সুবিচার চাই সুবিচার

লিখেছেন: সন্দীপন মিত্র

"এই মেয়ে শোন এই রাত এই ভোর
যতখানি পুরুষের ততখানি তোর"

ফারজানা ওয়াহিদ শাওনের এই গান আজ কত না মানুষের মুখে মুখে ফিরছে।নারী,পুরুষ,শিশু, কিশোর,বাচ্চা-কোলে মা,লাঠি-হাতে বৃদ্ধা,ছোট দোকানদার,বড় অফিসার,---সকলেই গলা মেলাচ্ছে এই গানে।বয়স-পেশা-লিঙ্গ নির্বিশেষে।না,শুধু গানেই গলা মেলাচ্ছে না।পথে নামছে মানুষ।পথে নেমেছে।নেমেই চলেছে।বিরামহীন,যতিচিহ্নহীন।শুধু পাকা রাস্তাতেই নামছে না।নামছে মেঠো পথে।নামছে মহানগরে,মফস্বলে,গাঁ-গঞ্জে।জনস্রোত স্লোগানে সোচ্চার:বিচার চাই, বিচার।চাই বিচার। WE WANT JUSTICE।

বিস্তারিত পড়ুন...

এক স্বাস্থ্য আন্দোলনের কর্মীর চোখে ফিরে দেখা করোনাকাল

লিখেছেন: পৌলমী

মহামারীর আতঙ্ক যেন শেষ হয়েও হচ্ছে না। বার্ড ফ্লু, মাঙ্কিপক্স, এমনকি করোনাও মাঝেমধ্যেই চোখ রাঙাচ্ছে। ডেঙ্গুর মতো চেনা রোগেও বহু মানুষ প্রাণ হারাচ্ছেন। দেশের আইনগত কাঠামোতে জনস্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রশ্নে নানা রদবদল দেখা যাচ্ছে। করোনা মাহামারী আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে আমাদের দেশে জনস্বাস্থ্যের বেহাল দশা। ইলেক্টরাল বন্ডের তথ্য বলছে যে শাসক দল বিভিন্ন ফার্মা কোম্পানিদের থেকে বিস্তর টাকা পয়সা ঘুষ নিয়ে অপ্রয়োজনীয়, অপরীক্ষিত বা নিম্ন মানের ওষুধ এবং প্রতিষেধক বাজারে আনার ছাড়পত্র দিয়েছে। আমাদের সামনে উন্মোচিত হচ্ছে স্বাস্থ্য দুর্নীতির আরো নানান দিক। বিগত চার বছরে জনস্বাস্থ্যের এই উলট পুরান নিয়ে আলোচনা করেছেন পৌলমী।

বিস্তারিত পড়ুন...

প্যান্ডেমিক চুক্তি ও IHR 2005 সংশোধনী - পরবর্তী অতিমারীর জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকার ঘণ্টা (পর্ব ২)

পাশ হল না প্যান্ডেমিক চুক্তি। কিন্তু IHR 2005 সংশোধনী পাশ করিয়ে অতিমারী সংক্রান্ত যাবতীয় নতুন আইন বলবৎ করা হল! এর সর্বাঙ্গীণ বিরোধিতা করুন।
২৭শে মে থেকে ১লা জুন ২০২৪, জেনেভায় ৭৭তম বিশ্ব স্বাস্থ্য সমাবেশে প্যান্ডেমিক চুক্তি পাশ করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু কায়দা করে অতিমারী সংক্রান্ত বেশ কিছু সংশোধনী (Amendments) পাশ হয়ে গেছে এই সমাবেশে। ভারত সহ সদস্য রাষ্ট্রগুলি সম্মতি জানিয়েছে যে তারা অতিমারীর জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকবে।

বিস্তারিত পড়ুন...

জিএমও পর এবার ল্যাব মিট

লিখেছেন: অমর্ত্য

আমরা এর আগে জিএমও নিয়ে আলোচনা করার সময় পাঠকের সামনে কিছু তথ্য তুলে ধরেছিলাম আর রেখেছিলাম কিছু প্রশ্ন। সমাপ্তিতে ইঙ্গিত রেখেছিলাম কারা, ঠিক কি কারণে জিএমও নিয়ে আসতে চেয়েছিল এবং এখনও চাইছে। এবারের বিষয় ল্যাব মিট বা পরীক্ষাগারে তৈরী মাংস। 

বিস্তারিত পড়ুন...

পাতা 1 এর 3

  • 1
  • 2
  • 3

বোঝাপড়া

রাষ্ট্র, কর্পোরেট সংস্থা, এবং অতিরাষ্ট্র (যেমন, জাতিসঙ্ঘ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইত্যাদি), যারা জনমানুষের
মতামতের কোনও তোয়াক্কা করে না, তাঁদের সুখ দুঃখের কথা ভাবে না, তারা হঠাতই জনস্বাস্থ্য নিয়ে হয়ে
উঠল উদ্বেলিত। এবং জনস্বাস্থ্যের অজুহাতে, জনমানুষের জীবনযাপনকে করল কারারুদ্ধ। জনস্বাস্থ্য কী,
কিসে জনমানুষের উপকার, এই অবরুদ্ধ অবস্থা হোলো কিভাবে, কোন পথে, এবং এই অন্ধকার থেকে
আলোয় উত্তরণের পথই বা কি, এরকম কিছু প্রশ্ন নিয়ে জনস্বাস্থ্য মোর্চার -এর নিজস্ব বক্তব্য, বোঝাপড়া
বা বোঝাপড়ায় পৌঁছানোর প্রক্রিয়া নিয়ে লেখালেখিগুলো আছে বোঝাপড়ার মধ্যে। এর মধ্যে থাকছে -
আমাদের কথা - জনস্বাস্থ্য মোর্চার নিজস্ব বক্তব্য / আহবান।
মতামত - জনস্বাস্থ্য বিষয়ে এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত এবং আপাত-অসম্পর্কিত অন্যান্য বিষয় নিয়ে
বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন যে কাজ করছেন সেগুলো কিছু চিন্তার খোরাক-এর যোগান দিতে পারে এবং
আমাদের চারপাশে ঘটে চলা ঘটনাগুলোর কার্য-কারণ সম্পর্কগুলো নিয়ে একটা বোঝাপড়া তৈরিতে
সাহায্য করতে পারে।
বিশেষজ্ঞের চোখে - জনস্বাস্থ্যের বিষয় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের দেখার ধরণটাই একটু আলাদা। তাঁদের বিশেষ
জ্ঞান এবং প্রশিক্ষনের কারণেই। তাঁদের কথা তাঁদের নিজস্ব ঢঙে বলার জন্য রইল আমাদের এই পাতাটি।
অধিকার - জনস্বাস্থ্য যতটা না স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা, তার থেকে বেশিই হয়ত স্বাস্থ্য পরিষেবা পাওয়ার
অধিকারের বিষয়, যথাযথ স্বাস্থ্য পরিষেবা এবং চিকিৎসা পাওয়ার অধিকারের বিষয়, স্বাস্থ্যের নানা রূপের
অধিকারের বিষয়, চিকিৎসা পরিষেবা বেছে নেওয়ার অধিকারের বিষয়। আর এখন যা আমরা হাড়ে হাড়ে
বুঝতে পারছি, চিকিৎসা না নেওয়ার অধিকারেরও বিষয়। এই সব কিছু এবং অন্যান্য অধিকারের বিষয়
নিয়েই আমাদের এই পাতা।

যৌথতা

সারা বিশ্বের কর্পোরেট সাম্রাজ্যের পরিচালকেরা তাদের বিভিন্ন নেতার মাধ্যমে তাদের আসল উদ্দেশ্য পরিষ্কার করে দিয়েছে। যে পৃথিবীর অন্তত ৪ বিলিয়ন 'অপ্রয়োজনীয় অন্নধ্বংসকারীদের' পৃথিবীর বুক থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে ২০৫০ সালের মধ্যে। ছোট ছোট যুদ্ধ, মারত্মক জীবাণুদের দ্বারা মহামারী এবং কৃত্রিম খাদ্য সংকট তৈরী করে। একমাত্র তাহলেই পৃথিবীর জনসংখ্যা কিছুটা তাদের আয়ত্ত্বের মধ্যে আসবে। মৃত্যু পরোয়ানা যখন ঘোষণাই হয়ে গেছে, আমাদের উচিত একসাথে লড়া, বেধে বেধে থাকা। সেই উদ্দেশ্যেই, অন্যান্য সংগঠনের সাথে যে সংহতি জ্ঞাপন করছি বা যে প্রতিরোধ এ সামিল হচ্ছি, সেই সম্পর্কে জানতে পারবেন এই দুই পাতা থেকে।

সম্মেলন, সভা, সেমিনার

নিতান্তই কিছু সাংগঠনিক কেজো কথা রয়েছে এই বিভাগে। যে কথা সংগঠনের চলার পথে খুবই প্রয়োজনীয় এর সদস্যদের কাছে, আবার এই সংগঠন কে চিনতে সাহায্য করবে অন্যান্যদের। ঘোষণার মধ্যে দিয়ে আমরা জানান দেবো আগামী দিনের কাজকর্মের। আর কর্মসূচী এবং গঠনতন্ত্র এ থাকবে পুরনো এবং নতুন কর্মসূচী এবং গঠনতন্ত্র। সম্মেলন, সভা এবং সেমিনার এ থাকছে সম্মেলন, সভা এবং সেমিনার এর মিনিটস এবং ভিডিও।

জনস্বাস্থ্য মোর্চা সম্পর্কে

জনস্বাস্থ্য মোর্চা জন্ম নিলো কোন পরিস্থিতিতে? কোন ধারাবাহিকায় ? সেই ইতিহাস ধরে রাখবো আমরা কেন জনস্বাস্থ্য মোর্চা - এই শিরোনামে। আর কাজের রিপোর্ট এ লিখে রাখবো যা যা সাংগঠনিক উদ্যোগ নেওয়া হোলো তার সারাংশ।

এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত যে কোন লেখা যে কেউ, প্রয়োজন বুঝলে, অন্য যে কোন জায়গায় ব্যবহার করতে পারেন। আমরা শুধু সেই ব্যবহারটা জানতে আগ্রহী।
যে লেখাগুলো জনস্বাস্থ্য মোর্চার নয়, কোন ব্যক্তির নামে প্রকাশিত, সেখানে, বক্তব্যটা একান্তই লেখকের নিজস্ব। আমরা সেই বক্তব্যটা চর্চার প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছি। এই লেখাগুলো আমরা লেখকের অনুমতিক্রমে প্রকাশ করি। সেগুলো অন্য কোথাও ব্যবহারের দায়িত্ব আমাদের পক্ষে নেওয়া সমীচীন নয়।
আর এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত যে কোন লেখা সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া আমরা স্বাগত জানাই। এ বিষয়ে আমাদের বক্তব্য শুধু এই যে প্রতিক্রিয়াটি লেখার বিষয়বস্তু কে ঘিরে হওয়াটাই কাম্য; প্রতিক্রিয়া যেন এমন হয় যে সমর্থনে বা বিরোধিতায়, নতুন কিছু বক্তব্য যোগ করা যায়। সমর্থন হোক বা বিরোধিতা, তার তথ্য এবং তত্ত্বের ভিত্তি যেন শক্ত হয়।

© 2025 জনস্বাস্থ্য মোর্চা। Peoples Alliance for Public Health
Developed by Argentum Web Solutions