জনস্বাস্থ্য মোর্চা
Peoples Alliance for Public Health
আমাদের অনুসরণ করুন:

Select your language

  • বাংলা
  • English
  • প্রথম পাতা
  • বোঝাপড়া
    • আমাদের কথা
    • মতামত
    • বিশেষজ্ঞর চোখে
    • অধিকার
  • যৌথতা
    • প্রতিরোধ
    • সংহতি
  • সম্মেলন, সভা, সেমিনার
    • ঘোষণা
    • কর্মসূচী
    • গঠনতন্ত্র
    • সম্মেলন
    • সভা
    • সেমিনার
  • জনস্বাস্থ্য মোর্চা সম্পর্কে
    • কেন জনস্বাস্থ্য মোর্চা
    • যোগাযোগ
    • কাজের রিপোর্ট
Menu
  • প্রথম পাতা
  • বোঝাপড়া
    • আমাদের কথা
    • মতামত
    • বিশেষজ্ঞর চোখে
    • অধিকার
  • যৌথতা
    • প্রতিরোধ
    • সংহতি
  • সম্মেলন, সভা, সেমিনার
    • ঘোষণা
    • কর্মসূচী
    • গঠনতন্ত্র
    • সম্মেলন
    • সভা
    • সেমিনার
  • জনস্বাস্থ্য মোর্চা সম্পর্কে
    • কেন জনস্বাস্থ্য মোর্চা
    • যোগাযোগ
    • কাজের রিপোর্ট

প্যান্ডেমিক চুক্তি ও IHR 2005 সংশোধনী - পরবর্তী অতিমারীর জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকার ঘণ্টা (পর্ব ১)

গত দুই বছর যাবৎ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তোড়জোড় চালাচ্ছে তার সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে মহামারীর অজুহাতে চুক্তিবদ্ধ করতে। জনস্বাস্থ্যের দোহাই দিলেও এই চুক্তি আদতে মানুষকে সংক্রামক রোগের ভয় দেখিয়ে হরেক রকম বিধি নিষেধের আওতায় বেঁধে ফেলার এক আইনি ফিকির। সরকারের One Health Policy নীতিগত অবস্থানে খাদ্য, পরিবেশ ও স্বাস্থ্য পরিষেবাকে জনস্বাস্থ্যের পরিধি হিসেবে নির্দিষ্ট করেছে। অথচ সরকারি স্বাস্থ্য বাজেট বরাদ্দ হয় মূলত স্বাস্থ্য বীমা এবং সংক্রামক রোগের চিকিৎসা এবং প্রতিষেধকের খাতে। এমত অবস্থায় আমরা, জনস্বাস্থ্য মোর্চা, মনে করছি যে প্যান্ডেমিক চুক্তি ও IHR 2005 সংশোধনীগুলি জনস্বাস্থ্যের সার্বিক পরিসরকে আরও সঙ্কুচিত করবে। দেশবাসীর সার্বিক পুষ্টি, অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা, বিনামূল্যে সরকারি আউটডোর স্বাস্থ্য পরিষেবা, ওষুধের দাম ও মান নির্ণয়, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত স্বাধীন গবেষণার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি অবহেলিত থেকে যাবে আরও বেশি।

বিস্তারিত পড়ুন...

কোভিশিল্ড প্রসঙ্গে

লিখেছেন: ত্রিদীপ দস্তিদার

 

সম্প্রতি কোভিশিল্ডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়ে যে সব তথ্য আমাদের সামনে এসেছে সেবিষয়ে আমাদের মতামত এবং আমাদের কিছু প্রশ্ন যার উত্তর আমরা আজও পাইনি ... 

বিস্তারিত পড়ুন...

OPEN LETTER TO THE PRIME MINISTER AND MINISTER OF HEALTH & FAMILY WELFARE, UNION OF INDIA

We, JanSwasthya Morcha or People's Alliance for Public Health (PAPH), have written an open letter to Shri Narendra Modi, Prime Minister of India and the Ministry of Health & Family Welfare expressing our deep apprehension relating a high-priority event of global consequences which is believed to gravely affect the sovereignty of our country :
WHO PANDEMIC AGREEMENT & AMENDMENTS TO IHR 2005
Once this agreement comes into force, national health budget allocations and national health policy would be authoritatively decided by a transnational entity WHO.
We request all conscious individuals to go through our letter and decide for themselves whether the PANDEMIC AGREEMENT is going to improve our national public health scenario in any way at all.

বিস্তারিত পড়ুন...

আজকে জনস্বাস্থ্য আন্দোলনের প্রাসঙ্গিকতা - জনস্বাস্থ্য মোর্চার ভাবনা

জনস্বাস্থ্যকে হাতিয়ার করে সরকার (বকলমে কর্পোরেট) সাধারণ মানুষের ওপর আজ এক অভূতপূর্ব ধারাবাহিক আক্রমণ নামিয়ে এনেছে। নিজেদের তাগিদেই আজ আমাদের সংগঠিতভাবে এই আক্রমণকে প্রতিহত করতে হবে। জনস্বাস্থ্য মানুষের মৌলিক অধিকার। এই অধিকার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা এবং সেই অধিকার আদায়ের জন্য মানুষকে সংগঠিত করা জনস্বাস্থ্য মোর্চার আগামী দিনের লক্ষ্য।

বিস্তারিত পড়ুন...

এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ

লিখেছেন: পৌলমী

ছোটবেলায় সমাজ বিজ্ঞানের বইতে আমরা পড়তাম ভারতবর্ষের সম্পদের উৎস তার বৈচিত্র্যময়তা। কিন্তু ইদানিং দেখা যাচ্ছে যে 'বিবিধের মাঝে দেখো মিলন মহান'স্লোগান ক্রমশ পাল্টে এখন one nation-one product-one language-one culture স্লোগান অধিক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আমাদের দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে যেমন হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান প্রকল্পের ঢক্কানিনাদে চিরাচরিত unity in diversityর কথা হারিয়ে যাচ্ছে, সেরকম গোটা পৃথিবী জুড়ে একই হাওয়া। ভেবে দেখুন, ২০২৩সালের G20 সম্মেলনের ট্যাগলাইন। দমদম বিমানবন্দর থেকে শহরে ঢোকার রাস্তা ছেয়ে গেছে বিশাল বিশাল হোর্ডিং-এ : “ এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ" (“One Earth. One Family. One Future”)

বিস্তারিত পড়ুন...

খিদের ভুবনে ভারতের খিদে

লিখেছেন: সন্দীপন মিত্র

বিশ্বের চার ভাগ ক্ষুধার্ত মানুষের এক ভাগ বাস করে ভারতে। ২০২২ থেকে ২০২৩ সালে বিশ্ব ক্ষুধা সূচক সারণীতে ভারতের স্থান ১২৫টি দেশের মধ্যে ১০৭ থেকে নেমে ১১১নম্বরে পৌঁছেছে এবং দেখা যাচ্ছে শিশুমৃত্যু, অপুষ্টি আর অ্যানিমিয়ার ক্ষেত্রে ভারতের পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। আবার পৃথিবীর যে পঞ্চাশটি দেশে স্বাস্থ্য খাতে সরকারি বরাদ্দ সর্বনিম্ন ভারতবর্ষ সেই তালিকাতেও রয়েছে। অথচ আমাদের দেশ খাদ্যে স্বয়ম্ভর। পৃথিবীর বহু দেশের খাদ্য সুরক্ষা নির্ভর করে ভারত থেকে রপ্তানি হওয়া শস্যের ওপর। এবিষয়ে লিখেছেন শ্রী সন্দীপন মিত্র।  

বিস্তারিত পড়ুন...

একটি গণউদ্যোগে পরিচালিত হাসপাতালের রোগীদের তথ্য অনুযায়ী কিছু নির্দিষ্ট রোগের প্রবণতা অনুসন্ধান

বিশ্বজুড়ে এবং আমাদের দেশে যথেচ্ছ স্টেরয়েড ব্যবহার করার মতো করোনার অতিচিকিৎসা প্রোটোকল বা অপরীক্ষিত টিকার গণপ্রয়োগ এক অভূতপূর্ব জনস্বাস্থ্য সঙ্কট ডেকে এনেছে। বিশেষত স্কুলপড়ুয়া, অল্পবয়সী এবং খেলোয়াড়দের মধ্যে হৃদরোগ এবং হার্ট অ্যাটাকের পরিমাণ দ্রুত মাত্রাছাড়া হয়ে চলেছে। একটি জনস্বাস্থ্য সংগঠন হিসেবে মানুষের সামনে যথাযোগ্য প্রমাণ সহযোগে সেকথা তুলে ধরার দায় আমাদের ওপর বর্তায়। সেই ভাবনা থেকে আমরা সুন্দরবন শ্রমজীবী হাসপাতাল এবং বেলুড় শ্রমজীবী হাসপাতালে একটি সমীক্ষা চালাই। 

আমরা দেখেছি ২০১৯ থেকে ২০২২ সময়সীমায় বেলুড় শ্রমজীবী হাসপাতালে যত রোগী ভর্তি হয়েছেন তাঁদের মধ্যে ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, হৃদরোগ, রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা এবং স্ট্রোক যথাক্রমে প্রায় ৪৫৫%, ৪৪৫%, ৩৪৩%, ৪৯১% এবং ৮১১% বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানে সংখ্যাগুলি নিজেরাই কথা বলছে। মনে রাখতে হবে যে এই দুটি হাসপাতালে ইমারজেন্সি পরিষেবা না থাকার কারণে রক্তক্ষরণ, হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের রোগীরা এখানে অধিকাংশ ক্ষেত্রে আসেন না। তাই আমরা মনে করছি যে দেশের জনতার মধ্যে এইসব রোগের প্রকোপ আরও বেশি সংকটজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। বেলুড়ের শ্রমজীবী হাসপাতালে ইমারজেন্সি পরিষেবা না থাকলেও হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা করানো রোগীর সংখ্যা প্রতি বছরে ৫০০০এর আশেপাশে থাকে। করোনাকালেও এর খুব একটা হেরফের হয়নি। এই হাসপাতালের সাথে যুক্ত দক্ষ এবং অকুতোভয় ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী এবং স্বাস্থ্য আন্দোলনের সাথে যুক্ত অক্লান্ত কর্মীদের জন্য তা সম্ভব হয়েছিল। 

বিস্তারিত পড়ুন...

যথেচ্ছ টীকাকরণের ফলে লাভ হোলো না ক্ষতি? একটি গ্রামীণ হাসপাতাল থেকে রিপোর্ট

বিশ্বজুড়ে এবং আমাদের দেশে যথেচ্ছ স্টেরয়েড ব্যবহার করার মতো করোনার অতিচিকিৎসা প্রোটোকল বা অপরীক্ষিত টিকার গণপ্রয়োগ এক অভূতপূর্ব জনস্বাস্থ্য সঙ্কট ডেকে এনেছে। বিশেষত স্কুলপড়ুয়া, অল্পবয়সী এবং খেলোয়াড়দের মধ্যে হৃদরোগ এবং হার্ট অ্যাটাকের পরিমাণ দ্রুত মাত্রাছাড়া হয়ে চলেছে। একটি জনস্বাস্থ্য সংগঠন হিসেবে মানুষের সামনে যথাযোগ্য প্রমাণ সহযোগে সেকথা তুলে ধরার দায় আমাদের ওপর বর্তায়। সেই ভাবনা থেকে আমরা সুন্দরবন শ্রমজীবী হাসপাতাল এবং বেলুড় শ্রমজীবী হাসপাতালে একটি সমীক্ষা চালাই। 

২০১৯ থেকে ২০২১ সময়সীমায় সরবেড়িয়ার সুন্দরবন শ্রমজীবী হাসপাতালে যত রোগী ভর্তি হয়েছেন তাঁদের মধ্যে ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ এবং হৃদরোগ যথাক্রমে প্রায় ১৩৩%, ৩৩% এবং ১০০% বৃদ্ধি পেয়েছে। সুন্দরবন শ্রমজীবী হাসপাতালে মোট রোগীর পরিমাণ যথেষ্ট কম এবং হাসপাতালটিতে কোন ইমারজেন্সি পরিষেবা নেই। তাই এই হাসপাতাল থেকে এই সব রোগের মতো সমস্যার তথ্য এলাকার প্রামাণ্য চিত্র হিসেবে ধরে নেওয়া মুশকিল ছিল। সেই ভাবনা থেকে আমরা পরবর্তী সমীক্ষা চালাই বেলুড় শ্রমজীবী হাসপাতালে। 

বিস্তারিত পড়ুন...

জিন সাম্রাজ্যবাদ

লিখেছেন: অভ্র চক্রবর্তী

“দ্য ইকোলজিস্ট পত্রিকায় খুব সুন্দর একটি কার্টুন ছাপা হয়েছিল যার হেডিং ছিল ইভল্যুশন অফ সায়েন্স। ছবিটা এরকম—দুটো পাশাপাশি ছবির একটাতে গ্যালিলিও, তাঁর সামনে পোপ দাঁড়িয়ে। পোপ গ্যালিলিওকে বলছেন যে, তুমি যদি চার্চের ডগমা না মানো তাহলে তোমাকে পুড়িয়ে মারব। পরের ছবিতে পোপের জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে কর্পোরেট বস,আর গ্যালিলিওরূপী পুশতাইকে সে বলছে যে, তুমি যদি কর্পোরেট ডগমা না মানো তাহলে তোমাকে মামলা করে সর্বস্বান্ত করে দেব। এই হাস্যকর অথচ ভয়ঙ্কর বিবর্তনটা বিজ্ঞানের কিন্তু হয়েছে।”

 

 লিখেছেন অভ্র চক্রবর্তী 

বিস্তারিত পড়ুন...

নিরন্তর প্রশ্ন করে যেতে হবে

লিখেছেন: ডা. স্থবির দাশগুপ্ত

কোনও হুমকির সামনেও, আমি আমার ডাক্তারি বিদ্যাকে এমনভাবে ব্যবহার করব না যাতে নাগরিক স্বাধীনতা আর জনমানুষের অধিকার লঙ্ঘিত হয়” – হিপোক্রেটিসের শপথের অংশ, ডাক্তারদের শপথের অংশ। তাই অতিমারীর ঝঞ্ঝার মধ্যে গণ টিকাকরণ কতটা যুক্তিগ্রাহ্য, “লকডাউন” কার সর্বনাশ ডেকে আনে, আর কার পৌষ মাস, এই প্রশ্ন ন্যায্য। অতিমারী কি প্রকৃতির স্বাভাবিক সৃষ্টি, না কোনও গবেষণাগারের কৃত্রিম নির্মাণ, “কোভিড”-এ ভোগান্তি আর মৃত্যুর চেয়ে অনাহারের বিপন্নতা আর মৃত্যু মহীয়ান কিনা, এসব কথা তুলতেই হবে।

বিস্তারিত পড়ুন...

পাতা 2 এর 3

  • 1
  • 2
  • 3

বোঝাপড়া

রাষ্ট্র, কর্পোরেট সংস্থা, এবং অতিরাষ্ট্র (যেমন, জাতিসঙ্ঘ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইত্যাদি), যারা জনমানুষের
মতামতের কোনও তোয়াক্কা করে না, তাঁদের সুখ দুঃখের কথা ভাবে না, তারা হঠাতই জনস্বাস্থ্য নিয়ে হয়ে
উঠল উদ্বেলিত। এবং জনস্বাস্থ্যের অজুহাতে, জনমানুষের জীবনযাপনকে করল কারারুদ্ধ। জনস্বাস্থ্য কী,
কিসে জনমানুষের উপকার, এই অবরুদ্ধ অবস্থা হোলো কিভাবে, কোন পথে, এবং এই অন্ধকার থেকে
আলোয় উত্তরণের পথই বা কি, এরকম কিছু প্রশ্ন নিয়ে জনস্বাস্থ্য মোর্চার -এর নিজস্ব বক্তব্য, বোঝাপড়া
বা বোঝাপড়ায় পৌঁছানোর প্রক্রিয়া নিয়ে লেখালেখিগুলো আছে বোঝাপড়ার মধ্যে। এর মধ্যে থাকছে -
আমাদের কথা - জনস্বাস্থ্য মোর্চার নিজস্ব বক্তব্য / আহবান।
মতামত - জনস্বাস্থ্য বিষয়ে এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত এবং আপাত-অসম্পর্কিত অন্যান্য বিষয় নিয়ে
বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন যে কাজ করছেন সেগুলো কিছু চিন্তার খোরাক-এর যোগান দিতে পারে এবং
আমাদের চারপাশে ঘটে চলা ঘটনাগুলোর কার্য-কারণ সম্পর্কগুলো নিয়ে একটা বোঝাপড়া তৈরিতে
সাহায্য করতে পারে।
বিশেষজ্ঞের চোখে - জনস্বাস্থ্যের বিষয় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের দেখার ধরণটাই একটু আলাদা। তাঁদের বিশেষ
জ্ঞান এবং প্রশিক্ষনের কারণেই। তাঁদের কথা তাঁদের নিজস্ব ঢঙে বলার জন্য রইল আমাদের এই পাতাটি।
অধিকার - জনস্বাস্থ্য যতটা না স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা, তার থেকে বেশিই হয়ত স্বাস্থ্য পরিষেবা পাওয়ার
অধিকারের বিষয়, যথাযথ স্বাস্থ্য পরিষেবা এবং চিকিৎসা পাওয়ার অধিকারের বিষয়, স্বাস্থ্যের নানা রূপের
অধিকারের বিষয়, চিকিৎসা পরিষেবা বেছে নেওয়ার অধিকারের বিষয়। আর এখন যা আমরা হাড়ে হাড়ে
বুঝতে পারছি, চিকিৎসা না নেওয়ার অধিকারেরও বিষয়। এই সব কিছু এবং অন্যান্য অধিকারের বিষয়
নিয়েই আমাদের এই পাতা।

যৌথতা

সারা বিশ্বের কর্পোরেট সাম্রাজ্যের পরিচালকেরা তাদের বিভিন্ন নেতার মাধ্যমে তাদের আসল উদ্দেশ্য পরিষ্কার করে দিয়েছে। যে পৃথিবীর অন্তত ৪ বিলিয়ন 'অপ্রয়োজনীয় অন্নধ্বংসকারীদের' পৃথিবীর বুক থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে ২০৫০ সালের মধ্যে। ছোট ছোট যুদ্ধ, মারত্মক জীবাণুদের দ্বারা মহামারী এবং কৃত্রিম খাদ্য সংকট তৈরী করে। একমাত্র তাহলেই পৃথিবীর জনসংখ্যা কিছুটা তাদের আয়ত্ত্বের মধ্যে আসবে। মৃত্যু পরোয়ানা যখন ঘোষণাই হয়ে গেছে, আমাদের উচিত একসাথে লড়া, বেধে বেধে থাকা। সেই উদ্দেশ্যেই, অন্যান্য সংগঠনের সাথে যে সংহতি জ্ঞাপন করছি বা যে প্রতিরোধ এ সামিল হচ্ছি, সেই সম্পর্কে জানতে পারবেন এই দুই পাতা থেকে।

সম্মেলন, সভা, সেমিনার

নিতান্তই কিছু সাংগঠনিক কেজো কথা রয়েছে এই বিভাগে। যে কথা সংগঠনের চলার পথে খুবই প্রয়োজনীয় এর সদস্যদের কাছে, আবার এই সংগঠন কে চিনতে সাহায্য করবে অন্যান্যদের। ঘোষণার মধ্যে দিয়ে আমরা জানান দেবো আগামী দিনের কাজকর্মের। আর কর্মসূচী এবং গঠনতন্ত্র এ থাকবে পুরনো এবং নতুন কর্মসূচী এবং গঠনতন্ত্র। সম্মেলন, সভা এবং সেমিনার এ থাকছে সম্মেলন, সভা এবং সেমিনার এর মিনিটস এবং ভিডিও।

জনস্বাস্থ্য মোর্চা সম্পর্কে

জনস্বাস্থ্য মোর্চা জন্ম নিলো কোন পরিস্থিতিতে? কোন ধারাবাহিকায় ? সেই ইতিহাস ধরে রাখবো আমরা কেন জনস্বাস্থ্য মোর্চা - এই শিরোনামে। আর কাজের রিপোর্ট এ লিখে রাখবো যা যা সাংগঠনিক উদ্যোগ নেওয়া হোলো তার সারাংশ।

এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত যে কোন লেখা যে কেউ, প্রয়োজন বুঝলে, অন্য যে কোন জায়গায় ব্যবহার করতে পারেন। আমরা শুধু সেই ব্যবহারটা জানতে আগ্রহী।
যে লেখাগুলো জনস্বাস্থ্য মোর্চার নয়, কোন ব্যক্তির নামে প্রকাশিত, সেখানে, বক্তব্যটা একান্তই লেখকের নিজস্ব। আমরা সেই বক্তব্যটা চর্চার প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছি। এই লেখাগুলো আমরা লেখকের অনুমতিক্রমে প্রকাশ করি। সেগুলো অন্য কোথাও ব্যবহারের দায়িত্ব আমাদের পক্ষে নেওয়া সমীচীন নয়।
আর এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত যে কোন লেখা সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া আমরা স্বাগত জানাই। এ বিষয়ে আমাদের বক্তব্য শুধু এই যে প্রতিক্রিয়াটি লেখার বিষয়বস্তু কে ঘিরে হওয়াটাই কাম্য; প্রতিক্রিয়া যেন এমন হয় যে সমর্থনে বা বিরোধিতায়, নতুন কিছু বক্তব্য যোগ করা যায়। সমর্থন হোক বা বিরোধিতা, তার তথ্য এবং তত্ত্বের ভিত্তি যেন শক্ত হয়।

© 2025 জনস্বাস্থ্য মোর্চা। Peoples Alliance for Public Health
Developed by Argentum Web Solutions